Characteristics of an NPN transistor: How to do
ধাপ ১।
একটি ব্রেডবোর্ড নাও।
Step 1 |
ধাপ ২।
এবার একটি ট্রানজিস্টর নাও (NPN হলে ভাল হয়)।
Step 2 |
ধাপ ৩।
ট্রানজিস্টরটির কালেক্টর, বেস এবং ইমিটার নির্ণয় করে নাও।
Step 3 |
ধাপ ৪।
ট্রানজিস্টরটিকে ব্রেডবোর্ডের যেকোনো স্থানে স্থাপন কর যেন পিনগুলো পরস্পর সংযুক্ত
হয়ে না যায়।
Step 4 |
ধাপ ৫।
ব্রেডবোর্ডের পাওয়ার রেলে পাওয়ার সাপ্লাই সংযুক্ত কর।
বলে রাখা ভাল যে আমাদের দুটি
আলাদা আলাদা ভোল্টেজ সোর্স লাগবে। আমি ৩.৩ ভোল্ট ও ৫ ভোল্টের দুটি সোর্স ব্যবহার
করেছি। তোমরা চাইলে এই ধরনের একটি মডিউল কিনে নিতে পার।
Step 5 |
My 3.3V along with 5V power supply module |
ধাপ ৬।
এবার ব্রেডবোর্ডে দুটি ভেরিএবল রেসিস্টর যুক্ত কর।
Step 6 |
ধাপ ৭।
একটি ভেরিএবল রেসিস্টর বেস-ইমিটার-এর জন্য এবং অপরটি কালেক্টর-ইমিটার-এর জন্য
নির্দিষ্ট কর।
ধাপ ৮।
বেস-ইমিটার প্রান্তের জন্য নির্বাচিত ভেরিএবল রেসিস্টর-এর দুপাশের দুপ্রান্তকে ৩.৩
ভোল্টের রেলের সাথে সংযুক্ত কর।
Step 8 |
ধাপ ৯।
একইভাবে কালেক্টর-ইমিটার প্রান্তের জন্য নির্বাচিত ভেরিএবল রেসিস্টর-এর দুপাশের
দুপ্রান্তকে ৫ ভোল্টের রেলের সাথে যুক্ত কর।
Step 9 |
ধাপ
১০। একটি মাল্টিমিটার-এর পজিটিভ প্রান্তকে বেস-এমিটার ভেরিএবল রেসিস্টর-এর মাঝের
প্রান্তের সাথে সংযুক্ত কর; এই মাল্টিমিটারের নেগেটিভ টার্মিনালকে ট্রানজিস্টরের
বেসের সাথে সংযুক্ত কর। এটি হল বেস-ইমিটার অ্যামিটার। এটি দিয়ে বেস কারেন্ট মাপা
হবে। এটি দিয়ে মাইক্রো অ্যাম্পিয়ার রেঞ্জের কারেন্ট মাপা হবে।
Step 10 |
ধাপ
১১। আর একটি মাল্টিমিটারের পজিটিভ প্রান্তকে ট্রানজিস্টরের বেসের সাথে এবং নেগেটিভ
প্রান্তকে ট্রানজিস্টরের ইমিটার-এর সাথে বা ভোল্টেজ সোর্সের গ্রাউন্ডে সংযুক্ত কর। এটি হল বেস-ইমিটার
ভোল্টমিটার। এটি
দিয়ে বেস-ইমিটার ভোল্টেজ মাপা হবে।
Step 11 |
ধাপ ১২। আরও একটি মাল্টিমিটার
নাও। এই মাল্টিমিটারের
পজিটিভ প্রান্তকে কালেক্টর-ইমিটার ভেরিএবল রেসিস্টরের মাঝের প্রান্তে সংযুক্ত কর। এর নেগেটিভ প্রান্তকে
ট্রানজিস্টরের কালেক্টরের সাথে সংযুক্ত কর। এটি কালেক্টর কারেন্ট অ্যামিটার। এটি দিয়ে কালেক্টর
কারেন্ট মাপা হবে। এটি দিয়ে মিলি অ্যাম্পিয়ার রেঞ্জের কারেন্ট মাপা হবে।
Step 12 |
ধাপ
১৩। আর একটি মাল্টিমিটারের পজিটিভ প্রান্তকে ট্রানজিস্টরের কালেক্টরের সাথে
সনযুক্ত করা হল, এবং এর নাগেটিভ প্রান্তকে ইমিটার-এর সাথে বা গ্রাউন্ডে সংযুক্ত
করা হল। এটি হল কালেক্টর-ইমিটার ভোল্টমিটার। এটি দিয়ে কালেক্টর-ইমিটার ভোল্টেজ মাপা হবে।
Step 13 |
ধাপ ১৪। এবার ট্রানজিস্টরের
ইমিটারকে গ্রাউন্ডে সংযুক্ত কর।
ধাপ ১৬। প্রথমে কালেক্টর-ইমিটার
ভেরিএবল রেসিস্টরের নব ঘুরিয়ে একটি নির্দিষ্ট কালাক্টর-ইমিটার ভোল্টেজ নির্দিষ্ট
কর।
ধাপ
১৭। এবার বেস-ইমিটার ভেরিএবল রেসিস্টরের নব ঘুরিয়ে বেস-ইমিটার ভোল্টেজকে ০ কর। এই অবস্থায় বেস
কারেন্টও ০ হবে।
ধাপ
১৮। এখন বেস-ইমিটার ভেরিএবল রেসিস্টরের নব ঘুরিয়ে বেস-ইমিটার ভোল্টেজের মান একটু
একটু করে বৃদ্ধি কর। প্রত্যেকবার
বেস-ইমিটার ভোল্টেজ এবং সংশ্লিষ্ট বেস কারেন্ট রেকর্ড কর (নোটবুকে লিখে রাখ)।
Table 1: Base Current vs Base-Emitter Voltage at Constant Collector-Emitter Voltage (1.1 V)
Observation No.
|
Base-Emitter
Voltage, VBE (in volt)
|
Base Current,
IB (in µA)
|
1
|
0
|
0
|
2
|
0.58
|
1
|
3
|
0.62
|
3
|
4
|
0.63
|
36
|
ধাপ
১৯। বেস-ইমিটার ভেরিএবল রেসিস্টরের নব ঘুরিয়ে এমন জায়গায় রাখ যেন একটি নির্দিষ্ট
বেস কারেন্ট পাওয়া যায় (বেস কারেন্টের মান ৫-১০ মাইক্রো অ্যাম্পিয়ার হলে ভাল হয়)।
ধাপ
২০। এবার কালেক্টর-ইমিটার ভেরিএবল রেসিস্টরের নব ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিভিন্ন
কালেক্টর-ইমিটার ভোল্টেজ এবং সংশ্লিষ্ট কালেক্টর কারেন্ট-এর মান রেকর্ড করা হয়।
Table 2: Collector Current vs Collector-Emitter Voltage at Constant Base Current (6 µA)
Observation
No.
|
Collector-Emitter
Voltage, VCE (in volt)
|
Collector
Current, IC (mA)
|
1
|
0.01
|
-0.008
|
2
|
0.02
|
0.19
|
3
|
0.03
|
0.36
|
4
|
0.05
|
0.61
|
5
|
0.07
|
0.99
|
6
|
0.09
|
1.45
|
7
|
0.2
|
2.30
|
8
|
0.5
|
2.45
|
9
|
1.02
|
2.50
|
10
|
1.5
|
2.53
|
11
|
2.06
|
2.56
|
12
|
3
|
2.58
|
13
|
4
|
2.60
|
14
|
5
|
2.61
|
Now it is your turn to find β of the transistor and to draw the graphs. If you are lazy enough to do the graphs then, here are they, but you must find β by yourself (β = IC/IB; Take highest value for collector current).
No comments